সূচিপত্র
“ঘ” “চ”
“অ”
- অজির্ন (বদহজম)
- অর্শ (গেজ)
- অঞ্জনি (আঞ্জিনা)
- অন্ডকোষের পীড়া (একশিরা)
- অগ্নিদগ্ধ (আগুনে পোড়া)
- অরুচী (অক্ষুধা)
- অত্যধিক ক্ষুধা (দুষ্ট ক্ষুধা)
- অসাড়ে মূত্র ত্যাগ (প্রসাবের পীড়া দেখুন)
- অনিয়মিত ঋতু (ঋতুস্রাব পীড়া দেখুন)
- অন্ডকোষে একজিমা (চর্ম পীড়া দেখুন)
“আ”
- আঘাত (ব্যাথা পাওয়া)
- আঙ্গুল হাড়া (আঙ্গুল প্রদাহ)
- আঙ্গুলের ফাকে ঘা (হাজা ঘা)
- আচিল (আটিকেরিয়া)
- আমবাত (আর্টিকেরিয়া)
- আমাশয় (রক্ত আমাশয়)
“ই”
“উ”
“ঋ”
“এ”
“ক”
- কম্পন (কাঁপনি)
- কলেরা (উলা উঠা)
- কান বেদনা (কর্নশূল)
- কান পাকা (কানে পুজ)
- কার্বাস্কল (বিষ ফোড়া)
- কাশি (কফ)
- কৃত্রিম প্রসব বেদনা (পালট বেদনা)
- কুষ্ঠ (মহামারী)
- কোষ্ঠ বদ্ধ (কোষ্ঠ কাঠিন্য)
- ক্যানসার (কর্কট)
- কোমর বেদনা (কটি বেদনা)
- কামোত্তেজনা (কামোম্মাদ)
- কাটা ফোটা
- কৃমি (অন্ত্রে পোকা)
- কিডনীর পীড়া
- কাউর ঘা (চর্মপীড়া দেখুন)
- কান চটা (চর্মপীড়া দেখুন)
- কেশ পতন (চুলের পীড়া দেখুন)
“খ”
“গ”
- গর্ভপাতের আশংকা (গর্ভস্রাবের উপক্রম)
- গর্ভাবস্থায় কাশি (কাশি রোগ দেখুন)
- গর্ভবস্থায় প্রস্রাবে এলবুমেন (মুত্রে অন্ডলালা)
- গর্ভবস্থায় বমি ও বমি বমি ভাব
- গা হাত পা ফাটা
- গলগন্ড (ঘ্যাগ)
- গ্যাংরীন (পচনশীল ক্ষত)
- গ্যাষ্টিক (পেট বেদনা দেখুন)
- গনোরিয়া (প্রমেহ দেখুন)
- গর্ভবতীর পা ফোলা (শোথ পীড়া দেখুন)
- গ্ল্যান্ড ও বাগী
- গুগ গুল নির্গমন (হারিস বাহির হওয়া)
- গলনালীর পীড়া (গল মধ্যে রোগসমূহ)
- গলায় মাছের কাটা ফোটা (কাটা ফোটা দেখুন)
“ঘ”
- ঘাড় আড়ষ্টতা (ঘাড়ে বাত)
- ঘর্ম (ঘাম)
- ঘামাচি (ঘামবীচি)
- ঘা বা নালী ঘা
- ঘুংড়ি কাশি (কাশি পীড়া দেখুন)
“চ”
- চক্ষু রোগ (চক্ষু প্রদাহ)
- চোখ উঠা
- চোখে ছানি (মতিয়া বিন্দু)
- চোখে আঘাত (চোখে ব্যথা পাওয়া)
- চোখের পাতা নাচা
- চোখের পাতার পক্ষাঘাত
- চর্মপীড়া (একজিমা)
- চুলের পীড়া (কেশের রোগসমূহ)
- চুনে জিহ্বা পোড়া (অগ্নিদগ্ধ দেখুন)
“ছ”
- ছুলি (ছইদ)
- ছুঁছা বা ইদুরের কামড় (দংশন পীড়া দেখুন)
“জ”
- জরায়ুর পীড়া
- জরায়ুতে অবুর্দ (জরায়ুর পীড়া দেখুন)
- জরাযুতে স্থানচ্যুতি (জরায়ুর পীড়া দেখুন)
- জ্বর (বিভিন্ন প্রকার জ্বরসমূহ)
- জন্ডিস (কামলা)
- জ্বালা (জ্বলন)
“ট”
- টনসিল প্রদাহ
- টিউমার (অর্বুদ)
- টাক পড়া (কেশ পতন),
- টাইফয়েড জ্বর (জ্বর পীড়া দেখুন)
- ট্যারা বা বক্র দৃষ্টি
“ঠ”
- ঠুনকো বা স্তন প্রদাহ
“ড”
- ডিপথেরিয়া (গলক্ষত)
“ত”
- তড়কা (খিচুনি)
- তোৎলা কথা (তোৎলামী)
“দ”
- দাদ (চর্ম পীড়া দেখুন)
- দন্ত রোগ (দাতের পীড়া)
- দংশন (কামড়)
- দুর্বলতা (শক্তিহীনতা)
- দাঁত বেদনা (দন্তরোগ দেখুন)
- দাঁতে পোকায় ধরা (দন্ত রোগ দেখুন)
- দাঁতের মাড়ি থেকে রক্ত পড়া (দন্ত রোগ দেখুন)
“ধ”
- ধনুষ্টঙ্কার (টিটেনাস)
- ধবল শ্বেতি)
- ধাতু দুর্বল্য ও ধ্বজভঙ্গ
“ন”
- নাক হইতে রক্ত পড়া
- নাকে পলিপাস (নাকের ভিতর অর্বুদ),
- নাকের ভিতর ঘা (ওজিনা)
- নাক বন্ধ হইয়া যাওয়া
- নিদ্রায় ভয় পাওয়া
- নিদ্রায় নাক ডাকা
- নাভী রোগ
- নাভীর বৃদ্ধি (শিশুর গোড়)
- নখকুনি (কুনখ)
- নেত্রনালী (চোখের কোনে নালী ঘা)
- নিমোনিয়া (ফুসফুস প্রদাহ)
- ন্যাবা (জন্ডিস পীড়া দেখুন)
“প”
- প্রমেহ (গনোরিয়া)
- পক্ষাঘাত (প্যারালাইসিস)
- পাথরী পীড়া (মূত্র পাথরী)
- পিত্ত পাথরী
- পেট বেদনা (শূল বেদনা)
- প্রস্রাবের পীড়া (মুত্র রোগসমূহ)
- প্রদর (শ্বেত ও রক্ত প্রদর)
- প্রসব বেদনা
- প্রসবান্তিক ব্যথা (ভ্যাদাল ব্যাথা)
- প্রসবের পর ফুল পড়িতে বিলম্ব
- পায়ের তলায় কড়া
- পায়ের তলায় বা গাটে ব্যথা
- পুয়ে পাওয়া (শীর্ণ রোগ)
- পোড়া নাড়াঙ্গা
- প্লীহার বৃদ্ধি
- পাইওরিয়া (দন্ত রোগ দেখুন)
- পোড়া ঘা (অগ্নি দগ্ধ দেখুন),
- পেট ফাঁপা (অজীর্ন দেখুন)
- প্রস্রাব বন্ধ (প্রস্রাবের পীড়া দেখুন)
“ফ”
- ফোড়া (স্ফোটক)
“ব”
- বধিরতা বা কানে কম শোনা
- বমি (বমন),
- বাত (বিভিন্ন প্রকার বাত রোগ)
- বহুমূত্র (ডায়াবেটিস)
- বোবায় ধরা বা বুক চাপা স্বপ্ন
- ব্রন (বয়ঃব্রন)
- বসন্ত (জল ও জাত বসন্ত)
- ব্লাড প্রেসার (রক্তচাপ)
- বন্ধ্যাত্ব (সন্তান না হওয়া
- বেরিবেরি (শোখ জাতীয় রোগ বিশেষ)
- ব্লস্কাইটিস (বায়ুনালীর প্রদাহ)
- বুক ধড়ফড়ানী (হৃৎপিন্ডের পীড়া দেখুন)
“ভ”
- ভগন্দর (মলদ্বারে নালী ঘা)
- ভয় জনিত পীড়া
- ভ্যাদাল ব্যাথা (প্রসবান্তিক ব্যথা দেখুন)
“ম”
- মচকান (আঘাত পীড়া দেখুন)
- মাথা ব্যথা বা ধরা
- মাথা ঘোরা (শির ঘূর্ণন)
- মুখে দুর্গন্ধ
- মুখে ঘা
- মুখ দিয়া লালা পড়া (মুখের ঘা দেখুন)
- মেদ বৃদ্ধি (স্থূলকায়ত্ব)
- মেছতা (মুখ মন্ডলে কাল দাগ)
- মৃগী (মুর্ছা রোগ)
- মুদা বা বিপরীত মুদা
- ম্যালেরিয়া জ্বর (জ্বর পীড়া দেখুন)
“য”
- যুবতীর ঋতু স্রাবে বিলম্ব
- যানবাহনে চড়িলে বমি (বমি পীড়া দেখুন)
- যক্ষা বা ক্ষয় কাশি
“র”
- রক্ত বমন ও কাশির সহিত রক্ত
- রাত কানা
- রক্ত শূন্যতা (দুর্বলতা পীড়া দেখুন)
“ল”
- লিভার পীড়া (যকৃত প্রদাহ)
- লুপ্তি (হাম পীড়া দেখুন)
- লিখিতে হাত কাঁপা (কম্পন পীড়া দেখুন)
“শ”
- শয্যায় মূত্র ত্যাগ (বিছানায় মোতা)
- শিশু ভূমিষ্ট হইয়া না কাঁদিলে
- শিশুর ক্রন্দন
- শিশুর দাঁত উঠিতে হাঁটিতে ও কথা বলিতে বিলম্ব
- শিশুর পেঁচোয় পাওয়া (ধনুষ্টঙ্কার পীড়া দেখুন)
- শিশুর উদরাময় (উদরাময় পীড়া দেখুন)
- শিশুর একশিরা (অন্ডকোষের পীড়া দেখুন)
- শিশুর কামলা (জন্ডিস পীড়া দেখুন)
- শিশুর দুধ তোলা (বমি পীড়া দেখুন)
- শিশুর নাসিকা বন্ধ (নাক বন্ধ হইয়া যাওয়া দেখুন)
- শিশু জন্মিয়াই কাঁদিতে থাকে (শিশুর ক্রন্দন দেখুন)
- শিশুর এজমা (হাঁপানী পীড়া দেখুন)
- শিশুর কোষ্ঠবদ্ধতা (কোষ্ঠবদ্ধ পীড়া দেখুন)
- শিশুর নাভী পাকা (নাভীর পীড়া দেখুন),
- শিশুর মুখে জারি ঘা (মুখের ঘা পীড়া দেখুন)
- শয্যা ক্ষত
- শ্বাস প্রশ্বাসের কষ্ট
- শোক দুঃখ জনিত পীড়া
- শোথ ও উদরী
“ষ”
- ষ্ট্রিকচার (মুত্রনালীর সংকোচন),
“স”
- সর্দি (তরুন ও পুরাতন সর্দি)
- স্তনের পীড়া
- স্তনে দুধের অভাব
- স্তন দুধ কমানো বা শুকানো
- সুখ প্রসব (সুপ্রসব)
- স্বর ভঙ্গ (গলা ভাঙ্গা)
- স্বপ্ন দোষ
- সাইনো ভাইটিস (হাটুর বাত)
- স্ত্রী জননেন্দ্রিয়ে চুলকানি
- স্ত্রী সহবাসজনিত রোগের বৃদ্ধি
- স্বামী সহবাসে কষ্ট অনিচ্ছা বা রক্তস্রাব
- সৃতিকোম্মাদ
- স্তনের বোটায় ক্ষত (স্তনের পীড়া দেখুন)
- সদ্য প্রসূত শিশুর মৃত্র বন্ধ (প্রস্রাবের পীড়া দেখুন)
- স্বরন শক্তি লোপ
- সায়েটিকা বা পায়ের স্নায়ুবাত
“হ”
- হাঁপানি (এজমা)
- হাঁচি
- হাম (লুপ্তি)
- হিক্কা (হেঁচকি)
- হিষ্টিরিয়া (মুচ্ছা বায়)
- হুপিং কাশি
- হার্নিয়া (অস্ত্র বৃদ্ধি)
- হাঁটু ও কনুইতে কাঁটা কাঁটা উদ্ভেদ
- হস্তমৈথুন (স্বপ্নদোষ পীড়া দেখুন)
- হ্রৎপিন্ডের পীড়া
- হাড় ভাঙ্গা (আঘাত পাওয়া দেখুন)
“ক্ষ”
- ক্ষৌর কুন্ড (দাঁড়িতে ইরাপসন)